আইসোমেট্রিক ও অর্থোগ্রাফিক প্রজেকশন (Isometric & Orthographic Projection)
আইসোমেট্রিক প্রজেকশন : আইসোমেট্রিক প্রজেকশনে একটি বস্তুর সকল ভাটিক্যাল লাইনগুলো খাড়া অবস্থায় থাকে অন্যদিকে হরাইজোনটাল লাইনগুলো অনুভুমিক রেখার সাথে ৩০° ডিগ্রী কোণে টানা হয়। আইসোমেট্রিক প্রজেকশনে অংকিত বস্তুর আকার আসল বস্তুর আকারের থেকে প্রায় ১৯% ছোটো হয়। এর তিনটি অক্ষ পরস্পর ১২০° ডিগ্রী কোণে অবস্থান করে। আইসোমেট্রিক প্রজেকশনের সুবিধা হলো এই যে, পরিমাপগুলো সঠিকভাবে স্থাপন করা যায় কারন এর অক্ষগুলো সুষমভাবে স্থাপিত হয়।
অর্থোগ্রাফিক প্রজেকশন : কোন বন্ধু থেকে আগত রশ্নি বা কল্পিত সোজা রেখাগুলো ৯০° কোণে একটি তলের উপর গতিত হয়ে দৃশ্য তৈরী হয় তাকে অর্থোগ্রাফিক প্রজেকশন বলে। অর্থোগ্রাফিক প্রজেকশনকে বাংলায় সোজা অভিক্ষেপন বলে.
এভাবে সরলরেখা টেনে যে তলের উপর নক্সা অংকন করা হয় সেই ভলকে প্রজেকশন म Plane of Projector) এবং এসব রেখাগুলোকে প্রজেক্টর( projector) বলে।
তল বস্তু ও চোখ বা দেখার অবস্থানের উপর ভিত্তি করে অর্থগ্রাফিক প্রজেকশন দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যথা-
(১) ফার্স্ট অ্যাঙ্গেল প্রজেকশন এবং (২) থার্ড অ্যাম্পেল প্রজেকশন ।
আরও দেখুন...